নর্থ আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আন্ডারগ্র্যাড লেভেল স্কলারশিপ পাওয়া বেশ কঠিন।
আমেরিকায় বা কানাডায় আন্ডারগ্র্যাডে লেভেলের স্কলারশিপ হিসাব করা হয় একটু ভিন্ন ভাবে। আন্ডারগ্র্যাডে লেভেলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো খরচ মেটাতে “ফাইন্যানসিয়াল এইড” দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে এসএটি (SAT) স্কোরের ভূমিকা বেশ ভালোই আছে।
যে সকল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে “ফাইন্যানসিয়াল এইড” প্রদান করে সেই সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর তালিকা দেয়া হল-
2. Massachusetts Institute of Technology
10. California Institute of Technology (Caltech)
12. Duke University
13. Grinnell College
18. University of Southern California (USC)
24. Florida Gulf Coast University
26. Louisiana State University
27. Texas Tech
31. University of Nevada at Las Vegas
34. University of Texas at Arlington
এই সব বিষয় বিশ্ববিদ্যালয় মেরিটের উপর নির্ভর করে সর্ব নিম্ন ৭,০০০ ডলার থেকে শুরু করে ২২,০০০ ডলার “ফাইন্যানসিয়াল এইড” দিয়ে থাকে।
নর্থ আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে “ফাইন্যানসিয়াল এইড” পেতে স্কোরের ধারনা বিভিন্ন। এছাড়াও এটি সাবজেক্টের উপরও নির্ভর করে থাকে।
সাধারণত এসএটি (SAT) পরীক্ষায় ১৬০০ এর মধ্যে ১৪৯০ এর উপরে স্কোর করলেই “ফাইন্যানসিয়াল এইড” পাওয়া যেতে পারে। যদিও এর নিচে স্কোর করলেও প্রোফাইলের অন্যান্য স্কিলের সাহায্য নিয়েও এই “ফাইন্যানসিয়াল এইড” ম্যানেজ করা যায়।
এককথায় বলে এই সব বিষয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে “ফাইন্যানসিয়াল এইড” পেতে তোমার মেরিট থাকতে হবে। মেরিট কিন্তু শুধু লেখা-পড়াতে ভালো হলেই বিবেচিত হয় না।
নর্থ আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভালো খেলোয়াড় হতে পারলে মেরিট বেইজড “ফাইন্যানসিয়াল এইড” সহজেই পাওয়া যায় । এজন্য বাংলাদেশে এইচএসসি (HSC)/ এ-লেভেল (A-Level) পূর্বে যত বেশি পারা যায় এক্সট্রা কারিকুলার কাজে জড়িত থাকা উচিত।
“ফাইন্যানসিয়াল এইড” পেতে তোমার কাজের অভিজ্ঞতা, সিজিপিএ এবং রেকমেন্ডেশন লেটারের ভূমিকাও অনেক।